Bedside Table Bedside Table

আদর্শ বেড সাইড টেবিল বাছাই করার সেরা ১০টি টিপস

“আমার ঘরের পর্দাটা একদম হালকা রঙের হবে। সেই পর্দা গলে রোদ ঢুকবে। আর বিছানায় এসে পড়বে তার নরম আলো! ঘুম ভেঙেই (বেডসাইড টেবিল) বেডসাইড টেবিলে রাখা আমার সবচেয়ে প্রিয় ছবিটি দেখতে পাবো।” 

বাসার সাজসজ্জা নিয়ে আমাদের জল্পনা-কল্পনার অন্ত নেই! আর সেই প্ল্যানিঙের কেন্দ্রে থাকে আমাদের বেডরুম। বেডরুম যেহেতু মূলত বিশ্রাম নেয়া এবং অবসরযাপনের জায়গা, তাই এখানকার আসবাবগুলোও হওয়া দরকার সুবিধাজনক আর মানানসই।  

এই বেডরুমের ফার্নিচারগুলোর মধ্যে একটি হলো বেডসাইড টেবিল।  তবে বেডসাইড টেবিল কিনতে গেলে নানা দ্বিধা তৈরি হয় না এমন মানুষ পাওয়া কঠিন! 

বেডসাইড টেবিলের স্টাইল, সাইজ ও রঙ কেমন হবে এই সিদ্ধান্তগুলোকে সহজ করে দেয়ার জন্য আজকে ১০টি টিপস শেয়ার করবো। চলুন শুরু করা যাক! 

আদর্শ বেড সাইড টেবিল বাছাই করার সেরা ১০টি টিপস

টেবিল কিনতে হলেও পুরো ঘরের খুটিনাটি অনেক কিছু নিয়ে ভাবতে হয়, নইলে যে ঘরের সৌন্দর্য ঠিকমত ফুটে উঠবে না! এরকম কিছু কাজ হল খালি জায়গা খোঁজা, টেবিলের সাইজ কেমন হবে ভেবে দেখা, ফাংশনালিটি-রঙ এসব দেখা। চলুন বিস্তারিত দেখে নিই কোন জিনিস কিভাবে যাচাই করবেন—

১. স্পেস বা খালি জায়গা খুঁজুন

প্রথমেই ভাবতে হবে ঘরে খালি জায়গা আছে কতোটুকু। তার সাথেও এটিও ভাবতে হবে নির্দিষ্ট করে বেডসাইড টেবিল রাখার মতো খালি জায়গা কতোটুকু আছে। ঘরের কোন স্থানে বেডসাইড টেবিলটি রাখবেন, সেটিও ভাবতে হবে।

যেমন ধরুন, আপনার বিছানা ঘরের কোনো এক পাশে রাখা। সেক্ষেত্রে বেডসাইড টেবিলটি রাখার জন্য বেডের পাশে কতোটুকু খালি জায়গা রয়েছে সেটি খেয়াল করা জরুরি।

আবার বিছানা ঘরের ঠিক মাঝে হলে টেবিলটি বা টেবিলগুলো কতোটুকু জায়গা নেবে? তাই সবার আগে measurement স্কেল দিয়ে মাপজোক করে নেয়া উচিৎ যাতে করে রুমের ভেতরে অগোছালো বা হিজিবিজি ভাব না চলে আসে এবং হাঁটার জন্যও পর্যাপ্ত স্পেস থাকে।

২. টেবিলের সাইজ কেমন হবে দেখুন

bedside table price in BD

রুমের সাইজ তো বোঝা গেলো; এবার দেখতে হবে টেবিলের সাইজ। রুমের সাইজের সাথে আসবাবের সাইজ মিল রাখাটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। নতুবা ঘরের সৌন্দর্যটা মাটি হয়ে যায়।

আবার, ফার্নিচারের সাইজ বা আকার বেশি ছোট হলে সেটির ভেতরে জিনিসপত্র রাখার জায়গা কমে যায়। আকার নির্ধারণ করবেন আপনার পরিমাপ করা খালি জায়গার উপর ভিত্তি করে, একইসাথে রুমের অন্য ফার্নিচার এর আকারের সাথে সামঞ্জস্য রেখে।

আর আপনার জন্য সঠিক আকারের বেডসাইড টেবিল খুঁজতে কিন্তু সাহায্য করবে Hatil! ঠিক যেমন আপনি চান, সবকিছু পেয়ে যাবেন Hatil-এ এক ছাদের নিচেই। বড় রুমের জন্য যেমন আকারে বড় বেডসাইড টেবিল পাবেন, তেমনি ছোট রুমের জন্য পাবেন স্পেস-সেভিং ছিমছাম ছোট বেডসাইড টেবিল।

৩. ফাংশনালিটি বা কার্যকারিতা যাচাই করুন

ভেবে দেখেছেন কি শোবার ঘর সাজানোর জন্য যেই আসবাব ব্যবহার করছেন, সেগুলোর কার্যকারিতা কতোটুকু বজায় থাকছে? বেডসাইড টেবিল কিন্তু শুধুমাত্র বিলাসিতা বা সৌন্দর্যবর্ধনের জন্য নয়। এর functionality বা কতোটুকু কাজে লাগাতে পারছেন, সেটিও সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ।

যেমনঃ কেউ কেউ ঘুমানোর আগে বই পড়তে পছন্দ করেন। বই রাখার জন্য খোলা টেবিল একটি ভালো চয়েস। আবার এটা সেটা জিনিসপত্র আমাদের হাতের কাছে রাখার জন্য একটি বা দু’টি ড্রয়ারও প্রয়োজন হয়। অনেকের আবার দু’টি সুবিধাই একসাথে চাই! অর্থাৎ, বই রাখার জন্য খোলা জায়গা, আবার অরগানাইজড ড্রয়ারও। তাদের জন্যও কিন্তু হাতিলের বেডসাইড টেবিল হতে পারে বেস্ট চয়েস। হাতিলের Blossom- 121, Daffodil- 124, Essence- 120, kakapo-133, Runnel – 121 তেমনই কিছু বেডসাইড টেবিল।

৪. বেডসাইড টেবিলের হাইট চেক করুন

বেডসাইড টেবিল যেহেতু আমাদের প্রতিদিন সকাল থেকে শুরু করে রাতে ঘুমানোর আগ পর্যন্ত পুরোটা সময় জুড়েই প্রয়োজন হয়, তাই এর উচ্চতাও হওয়া উচিৎ আমাদের উচ্চতার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। এটা কিন্তু আমরা শুধু বিছানায় বসে বা শুয়ে ব্যবহার করি না। সাধারণত হাতের ঘড়ি কিংবা ফোনও কিন্তু এর ওপরেই রাখা হয়।

তাই দাঁড়িয়ে থেকেও এর ব্যবহার যেন সুবিধাজনক হয়, সেটি খেয়াল রাখা জরুরি। আবার বিছানায় বসে থেকে যেমন আপনি বইগুলোর নাগাল পেতে চাইবেন, ঠিক তেমনি ঘুম ভেঙে টেবিল ক্লকের অ্যালার্ম বন্ধ করাও সহজ হওয়া চাই। সুতরাং, বোঝা যাচ্ছে, উচ্চতা হতে হবে একেবারে পারফেক্ট, যাতে করে দাঁড়িয়ে বা বসে, কিংবা শুয়ে থেকেও যেন হাত বাড়ালেই প্রয়োজনীয় জিনিসগুলো পাওয়া যায়। 

এক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো উচ্চতা হলো আপনার বিছানার সমান কিংবা তার থেকে বড়জোর ২ ইঞ্চি বেশি। এর চেয়ে ছোটও নয়, বড়ও নয়। হাতিল-এর সবগুলো বেডসাইড টেবিলই কিন্তু সঠিক উচ্চতার। দাঁড়িয়ে থেকে যেমন সহজেই নাগাল পাবেন, তেমনি শুয়ে থেকেও পানির গ্লাস হাতে নিতে গিয়ে পড়ে যাবেন না বা ব্যথা পাবেন না!

৫. কয়টি টেবিল কিনবেন

অনেকেই মনে করেন, বেডসাইড টেবিল মানেই জোড়া করে কিনতে হবে! বিষয়টি কিন্তু মোটেই তেমন নয়! একটি বেডরুমের জন্য কয়টি টেবিল কিনবেন, সেটি নির্ভর করে তিনটি বিষয়ের উপর।

  • বিছানার অবস্থান
  • রুমে মানুষ সংখ্যা এবং
  • টেবিলের সিমেট্রিকাল শেপ

প্রথমেই আসি বিছানার অবস্থান কোথায়, সে বিষয়ে। আপনার বিছানাটি যদি রুমের কোনো এক পাশে থাকে, তবে তার পাশে একটি মাত্র বেডসাইড টেবিলই যথেষ্ট। আর যদি বিছানার দু’পাশেই খালি জায়গা থাকে, তবে দুইটি Bedside টেবিল কিনতে পারেন।

আবার কাপল রুমের জন্য দুইজনেরই একটি সাইড টেবিল প্রয়োজন। সেক্ষেত্রে বিছানার দুই পাশে দুইটি সাইড টেবিল রাখা ভালো। অনেকেই আবার সিমেট্রি পছন্দ করেন। ঘরের ভিতরে বিছানার দুই পাশে একই রকম, একই স্টাইলে সাজাতে চান। তারা দুইটি বেডসাইড টেবিল কিনবেন।

তবে একাধিক বেডসাইড টেবিল কেনার সময় যথেষ্ট স্পেস আছে কিনা অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে।

৬. টেবিলের স্টোরেজ ব্যবস্থা

যারা কিছুটা বেশি গোছালো থাকতে বেশি পছন্দ করেন, তারা কিন্তু ডাবল ড্রয়ার আছে, এমন টেবিলই কিনতে আগ্রহী হন। আর এক্ষেত্রে প্রয়োজন স্টোরেজ কতোটুকু রয়েছে, তা দেখা। কিনার আগে কিন্তু অবশ্যই ড্রয়ারগুলো খুলে দেখবেন যে, ভেতরে পর্যাপ্ত পরিমাণ জায়গা আছে কিনা। এক্ষেত্রে হাতিল-এর বেডসাইড টেবিলগুলো এমনভাবেই তৈরি করা হয় যেন বাইরে থেকে দেখতে নান্দনিক লাগে আর ভেতরে পর্যাপ্ত স্টোরেজ পাওয়া যায়।

৭. অন্য ফার্নিচারের সাথে কম্বিনেশন

ঘরের সবগুলো ফার্নিচার বা আসবাবের মধ্যে স্টাইল একইরকম হলে ইন্টেরিয়রটি সুন্দর দেখায়।

ধরুন, আপনার ঘরের সব আসবাব স্টিলের। এর মাঝে একটি কাঠের টেবিল কিন্তু খুবই বেমানান লাগবে। আবার, সাধারণ বা minimal ডিজাইনের বিছানা এবং আলমারি যেই রুমে আছে, সেই রুমে কিন্তু রাজকীয় ধরণের বেডসাইড টেবিল দৃষ্টিকটু।

অনেকেই আবার antique ধরণের বা aesthetic ফার্নিচার দিয়ে ঘর সাজান। তখন আবার একই ধরণের বেডসাইড টেবিল কিনতে হবে। তাই ঘরের অন্য ফার্নিচারের স্টাইলের সাথে মানিয়ে বেডসাইড টেবিল কেনা জরুরি।

এখন, আপনার ঘরের সব ফার্নিচার সাধারণ বা minimal স্টাইলের । কিন্তু আপনার শখ হয়েছে stylish টেবিল কেনার! এর সমাধান কী? কাঠের এবং স্টিলের নান্দনিক কিছু টেবিল আছে যা আপনার ঘরে যেকোনো ফার্নিচারের সাথেই মানিয়ে যাবে। শুধু ডিজাইনটি বেছে নিতে হবে। হাতিল-এর কাঠের বেডসাইড টেবিলগুলো এমনভাবে প্রস্তুত করা হয় যেন সাধারণ অথচ নান্দনিক ডিজাইন আপনার ঘরের অন্য সব আসবাবপত্র এর সাথে পুরোপুরি মানিয়ে যায়।

৮. সঠিক রঙ পছন্দ করুন

bedside table bd

ঘর সাজানোর জন্য সঠিক রঙ নির্বাচন করা জরুরি। রঙের ভুল ব্যবহার যেমন ঘরের পরিবেশকে প্রাণহীন করতে পারে, তেমনি সঠিক রঙ আবার ঘর আলোকিত আর প্রাণবন্ত করে দিতে পারে।

বেডরুমের ভেতরে রঙের খেলায় ক্রিয়েটিভ হওয়া চাই। বেডসাইড টেবিলের রঙের ওপর নির্ভর করে অন্য আসবাবগুলো কতোটুকু ফুটে উঠবে।

এক্ষেত্রে কনট্রাস্ট একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ঘরের সব আসবাবপত্র একেবারে হালকা রঙের হলে কোনোকিছুই ফুটে উঠবে না। আবার, সব একেবারে একই রঙের হলেও একঘেয়ে হয়ে যাবে। আপনার ঘরের বেশিরভাগ ফার্নিচার যদি সাদা বা হালকা রঙের হয়, তবে বেছে নিন কাঠের টেবিল। কাঠের রঙ আপনার অন্য আসবাবকে যেমন ফুটিয়ে তুলবে, তেমনি ঘরকে ও সুন্দর দেখাবে।

আবার ঘরে সাদা রঙের আসবাবপত্র যদি একেবারেই না থাকে, তাহলে কিন্তু সাদা অ্যান্টিক স্টাইল এর একটি বেডসাইড টেবিল, পুরো ঘরেই একটি প্রাণবন্ত ভাব নিয়ে আসবে। হাতিল-এর Bergenia-202 বেডসাইড টেবিলটি কিন্তু একেবারে তেমনই একটি ফার্নিচার!

৯. কাঠের গুণগত মান যাচাই করে দেখুন

আর যা কিছু করা হোক, কাঠের কোয়ালিটি নিয়ে কখনোই কমপ্রোমাইজ করা যাবে না। বেডসাইড টেবিল কেনার সময় দেখতে হবে, কাঠের মান, ফিনিশিং ইত্যাদি কেমন আর মজবুত কিনা। কতটুকু ভার নিতে পারবে টেবিলটি।

হাতিল-এর প্রতিটি বেডসাইড টেবিল গ্রাহকবৃন্দের চাহিদা ও সেরা মানের কথা মাথায় রেখে তৈরি করা হয়। আমাদের লিকুইর ফিনিশিং কাঠের মসৃণ ফিনিশিং ব্যবহারকারীর মন জয় করবেই করবে! আবার, কিলন চেম্বারে ড্রাই করা কাঠ দিয়ে তৈরি হওয়ার কারণে আমাদের টেবিল মজবুত ও ভার নিতে সক্ষম হয়। তাই নিশ্চিন্তে ব্যবহার করতে পারবেন অনেকদিন।

তাছাড়া, বর্তমানে পরিবেশের দিকেও নজর দেয়া প্রয়োজন। সেই কথা মাথায় রেখে হাতিল সম্পূর্ণ ইকো-ফ্রেন্ডলি ম্যাটেরিয়েল ব্যবহার করে।

১০. বেডসাইড টেবিলের দাম দেখুন

যদিও আসবাবপত্র কেনার ক্ষেত্রে সবার আগে চিন্তা শুরু হয় বাজেট বা প্রাইস নিয়ে, তবুও প্রাইসের বিষয়টি সবচেয়ে পরে বলছি। কারণ, আমাদের উদ্দেশ্য সবচেয়ে সেরা বেডসাইড টেবিলটি সাশ্রয়ী দামে সরবরাহ করা।

আপনার ঘরে কোন ধরণের টেবিল কেনা উচিৎ, তা তো এতক্ষণে নিশ্চয়ই বুঝে ফেলেছেন! এবার তাহলে খুঁজতে হবে কোথায় এই সবগুলো জিনিস একেবারে কম দামে পাওয়া যাবে। তার উত্তরও কিন্তু হাতিল-এর বেডসাইড টেবিল।

আজ এই পর্যন্তই। আশা করি এই ১০টি টিপস ধাপে ধাপে ফলো করে খুব সহজেই আপনার বেডরুমের সাথে মানানসই বেস্ট বেডসাইড টেবিলটি কিনতে পারবেন।

পরিশেষ

আজ এই পর্যন্তই। আশা করি এই ১০টি টিপস ধাপে ধাপে ফলো করে খুব সহজেই আপনার বেডরুমের সাথে মানানসই বেস্ট বেডসাইড টেবিলটি কিনতে পারবেন।

বেডসাইড টেবিল নিয়ে কিছু বহুল আলোচিত প্রশ্নোত্তরঃ

খাটের পাশের টেবিল থাকলে কি কি জিনিস রাখা যায়?

খাটের পাশের টেবিল বা বেডসাইড টেবিলে দৈনন্দিন কাজে ব্যবহৃত সবরকমের জিনিসই রাখা যায়। একটু ছোট সাইজের টেবিলে চশমা, ঘড়ি, মোবাইল ফোন, বই, ম্যাগাজিন, ইত্যাদি রাখা যায়। আর একটু বড় সাইজের বেডসাইড টেবিলে ড্রয়ার থাকে, যার মধ্যে ছোটখাট কাপড়চোপড় থেকে শুরু করে অন্যন্য জিনিসপত্র স্টোর করে রাখতে পারবেন।

সবচেয়ে মানসম্মত বেডসাইড টেবিলের দাম কেমন হয়?

এলাকা ও ফার্নিচারের দোকান অনুযায়ী বেডসাইড টেবিলের দামে তরতাম্য দেখা যেতে পারে। কিন্তু ভাল ফ্যাক্টরিতে অটোমেটেড মেশিনে বানানো বেডসাইড টেবিলের দাম ৮ হাজার থেকে ১২ হাজার টাকার মধ্যে হয়ে থাকে। টেবিলগুলো কিলন চেম্বারে ড্রাই করা বিচ উড দিয়ে বানানো হয়ে থাকে। 

বেডের সাখে বেডসাইড টেবিলের রং ম্যাচ করা কতটা গুরুত্বপূর্ণ?

বেডের সাথে বেডসাইড টেবিলের রং ম্যাচ করতেই হবে এরকম কোনো নিয়ম নেই। কিন্তু প্রায়ই দেখা যায় ডিফারেন্ট প্যাটার্নের ডিজাইন হলে দুটো জিনিস পাশাপাশি দেখতে কিছুটা বেখাপ্পা লাগে। তাই বেড ও বেডসাইড টেবিলে সিমিলার রং বা বিপরীত রঙের কম্বিনেশন করলে বেশি সুন্দর লাগে। 

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।