চট্টগ্রামের ব্যস্ত শহরে রাকিব তার পরিবার নিয়ে থাকে। রাজধানী ঢাকায় একটি নতুন চাকরির প্রস্তাব পাওয়ার কারণে রাকিব তার সহধর্মিণী ও দুই সন্তানসহ ঢাকায় শিফট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যখন তারা প্রস্তুত নিচ্ছিল, রাকিবের সহধর্মিণী আয়েশা বুঝতে পেরেছিল যে তাদের বর্তমান আসবাবগুলি তাদের নতুন বাড়িতে ভালভাবে ফিট করবে না। ঘরকে একটি নতুন এবং প্রাণবন্ত আবহ দিতে, তিনি আসবাবপত্রের অনলাইন সাইটগুলি ঘুরে দেখা শুরু করে।
অনলাইনে ব্রাউজ করার পরে, আয়েশা দেখতে পায় যে অন্যান্য আসবাব ব্র্যান্ডের মত হাতিল শুধুমাত্র স্মার্ট নকডাউন আসবাবই বানায় না, এর পাশাপাশি তারা আসবাব শিফটিং সুবিধাও দিয়ে থাকে। তিনি রাকিবের সাথে এই বিষয়গুলো নিয়ে কথা বলে এবং ঢাকায় শিফট করার আগে তারা হাতিল এর শোরুম ঘুরে দেখার সিদ্ধান্ত নেয়।
হাতিল শোরুমে পৌঁছে রাকিব পরিবারকে একজন বিক্রয় প্রতিনিধি স্বাগত জানায়। আয়েশা তাদের পরিস্থিতি এবং তাদের নতুন বাড়ির জন্য উপযুক্ত আসবাবগুলি কেমন হবে তার ব্যাখ্যা দেয় এবং বলে যে তাদের আগের হাতিলের কিছু আসবাবসহ নতুন আসবাবগুলি ঢাকাতে শিফট করার জন্য।
বিক্রয় প্রতিনিধি আনিকা মনোযোগ সহকারে তাদের রিকোয়েরমেন্ট গুলো শুনেছিল এবং তাদের আশ্বাস দিয়েছিল যে হাতিলের এই রিকোয়েনমেন্ট পরিচালনা করার জন্য একটি অভিজ্ঞ টিম রয়েছে। তিনি শোরুমে তাদেরকে গাইড করে এবং তাদের রিকোয়েরমেন্ট পূরণ করে এমন আসবাবগুলি তাদেরকে দেখায়। তারা আসবাবের এতসব কালেকশন দেখতে পেয়ে বেশ খুশি হয়।
হাতিলের গুণমান এবং নকশায় মুগ্ধ হয়ে, পরিবারটি একটি নতুন বেডরুমের সেট, একটি সোফা সেট এবং একটি ডাইনিং টেবিল কেনার সিদ্ধান্ত নেয়। অনিকা তখন নিশ্চিত করে যে কত তারিখের মধ্যে হাতিল আসবাবগুলি ঢাকায় শিফট করে দিতে পারবে।
কয়েক সপ্তাহ পরে, রাকিবের এর পরিবার ঢাকায় তাদের নতুন বাসায় উঠে। তারা অনেক আগ্রহ নিয়ে নতুন আসবাব আগমনের অপেক্ষায় ছিল। হাতিলের ডেলিভারী টিম তাদের আশাহত করেনি; খুব দ্রুতই তারা আসবাবগুলি শিফট করে দেয়।
দক্ষ ফিটারম্যানদের সহায়তায়, আসবাবগুলি তাদের নতুন বাড়িতে সাবধানে আনলোড এবং পুনরায় ফিটিং করা হয়। রাকিবের পরিবার দেখতে পায় ধীরে ধীরে তাদের ঘরটি পার্সোনাল স্টাইলের প্রতিচ্ছবিতে রূপান্তরিত হচ্ছে।যেহেতু রাকিবের পরিবার একটা দীর্ঘ সময় এই বাড়িটিতে থাকবে, তাই তারা হাতিলের এই সহায়তার জন্য কৃতজ্ঞ ছিল।