রঙিন ভুবন : ৫টি সহজ উপায়
আমাদের দেশে বেশির ভাগ বাসাবাড়িতেই কিছু কমন রং দেখা যায়। দেয়ালে হয়তো সাদা বা ঘিয়ে রং করা। আসবাবগুলো কাঠের বার্নিশের অথবা গাঢ় রঙের। পর্দা, বিছানার চাদরগুলো সেই চিরায়ত হালকা কোনো রঙের। এ রকম কিছু রং মিলে যেন বাসার জন্য একধরনের
আমাদের দেশে বেশির ভাগ বাসাবাড়িতেই কিছু কমন রং দেখা যায়। দেয়ালে হয়তো সাদা বা ঘিয়ে রং করা। আসবাবগুলো কাঠের বার্নিশের অথবা গাঢ় রঙের। পর্দা, বিছানার চাদরগুলো সেই চিরায়ত হালকা কোনো রঙের। এ রকম কিছু রং মিলে যেন বাসার জন্য একধরনের
শীতের হাওয়ার লাগল নাচন…’ কবিগুরু তাঁর গানের এই প্রথম চরণটুকু যেন লিখেছিলেন বাংলাদেশের নবদম্পতিদের কথা ভেবেই। কারণ এ তল্লাটে, ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি মানেই শীত, আর শীত মানেই বিয়ের উৎসব! একটি দুটি করে যোগ হওয়া আরও কয়েক শো নতুন সংসার! আর এই
মাত্র বিয়ে হয়েছে। এবার দুজনে মিলে পুরো ঘরটাকে মনের মতো সাজিয়ে নেওয়ার পালা। আর সেই ঘর সাজানোর শুরুটা যেন হতে হবে বেডরুম থেকেই। কেননা, নবদম্পতিদের জন্য বেডরুম কেবল শোবার ঘর নয়। দুজনের বোঝাপড়ায় একান্ত যাপনের জায়গা এটি। আর এই জায়গাটি
আমাদের রোজকার জীবনের সব কটি অধ্যায়ের সাথে যে একটি আসবাব সব সময় জড়িয়ে থাকে সেটি হলো সোফা। যেমন বাড়িতে আসা অতিথিদের বসতে দিতে সোফা প্রয়োজন, পারিবারিক জমায়েতে জম্পেশ আড্ডার জন্যও সোফা, একসাথে বাসার সবাই বসে আড্ডা দিতেই হোক বা আলোচনাই
শুভাশিস সাহেব দোটানায়। শহীদুল হকের মেয়ের বিয়েতে কী দেবেন, তা বুঝতে পারছেন না। শহীদুল ভাইয়েরা তাদের পাশের ফ্ল্যাটে থাকেন প্রায় বিশ বছর। সম্পর্কটা আত্মীয়তার নয়, প্রাণের। মেয়েটাকে তো একেবারে নিজের বাসাতেই বড় হতে দেখেছেন। তাই শুধু কিছু একটা দিতে হবে
ষাটোর্ধ্ব জসিম সাহেবের কাছে দিনে সবচেয়ে সুন্দর সময় ভোরবেলা। তার সকাল শুরু হয়ে ভোর ৬টায়। ঘুম ভাঙতেই মুখ ধুয়ে প্রতিদিন সকালে হাঁটতে বেরিয়ে যান তিনি। হাঁটতে হাঁটতে চলে আসেন পার্কে। জসিম সাহেবের ভোরবেলা হাঁটার অভ্যাসটা বেশ অনেক দিনের। প্রায় দশ
ওয়ার্কস্টেশন যেকোনো অফিসেরই একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। বেশির ভাগ কর্মী এখানে বসেই কাজ করেন। ওয়ার্কস্টেশনকে তাই এক অর্থে অফিসের প্রাণই বলা যেতে পারে। যেখানে বসে কাজ করছেন, সে জায়গাটাই যদি কর্মীদের মনমতো না হয়, তাদের স্বাচ্ছন্দ্য প্রদান না করতে পারে, তবে
ছোটবেলা থেকে দেখে আসছি বাড়ির সবার রান্নাবান্না করা থেকে সারা বাসা টিপটপ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা౼পুরোটাই একা করে যাচ্ছেন মা। যুগ বদলানোর সাথে সাথে পরিবর্তন হচ্ছে কত কিছুর। পরিবারের সব দায়িত্ব একজনের ওপর না ফেলে, সবাই মিলে যদি ভাগ করে নিতে পারি