Home  /  রিভিউ (Page 2)

ভোরবেলা আড়মোড়া ভেঙে প্রথম চায়ের চুমুক, কর্মচঞ্চল দিনের শেষে সন্ধ্যাবেলা বাড়ি ফিরে দুদণ্ড জিরিয়ে নেওয়া, পরিবারের সবাইকে নিয়ে জম্পেশ আড্ডা কিংবা টিভি দেখা নিয়ে বাবা-ছেলের মাঝে রিমোট কাড়াকাড়ি౼শহরের যেকোনো পরিবারের কাছেই এই গল্পগুলো খুব পরিচিত। আর পরিচিত এই প্রতিটি গল্পের

সদ্য বিবাহিত দম্পতি শাকিল ও তামান্না নিজেদের নতুন সংসার গোছাতে ব্যস্ত। প্রতিদিনই অফিসের পর দুজন মিলে বিভিন্ন দোকানে ঘুরে বেড়ান। এভাবেই একে একে ছোটখাটো ফার্নিচারসহ বাকি সব প্রয়োজনীয় সামগ্রী দিয়ে নিজেদের ছোট্ট নীড়কে সাজিয়ে তুলছেন তারা। তবে অন্য সব দিক

মিজান সাহেব ছবি তুলতে ভালোবাসেন। সময় পেলেই দেশের এখানে-সেখানে ছুটে যান ছবি তোলার জন্য। সেসব ছবি সাজিয়ে রাখতে তিনি নিজের একটি দেয়ালও বানিয়েছেন। যেখানে তার একের পর এক সারি সারি অসাধারণ সব ফ্রেমবন্দী মুহূর্তের দেখা মেলে। নিজেই নিজের মনমতো সাজিয়ে

‘ইন্টেরিয়র ডিজাইন’ শব্দটা শুনতে বেশ ভারী মনে হলেও এই ব্যাপারটা জড়িয়ে আছে আমাদের জীবনের সাথেই। বাংলায় একে বলে ‘অন্দরসজ্জা’। এটি একই সাথে ব্যক্তির ব্যক্তিত্ব, রুচি ও ঐতিহ্যের বহিঃপ্রকাশ ঘটায়। আমরা সবাই নিজেদের বাড়ি কিংবা অফিস সুন্দর করে সাজাতে অনেক ধরনের

১০ বছর বয়সী রেহান মায়ের সব কাজেই সাহায্য করার চেষ্টা করে। তবে একটা কাজে সে মাঝে মাঝেই গণ্ডগোল পাকিয়ে ফেলে। রেহানের গণ্ডগোলের গল্পটা আগে বলি। ড্রয়িংরুমে বাবার বন্ধু এসেছে। বন্ধুর সঙ্গে আড্ডা দিচ্ছে বাবা। আর মা রান্নাঘরে চা বানাচ্ছে, বাবার বন্ধুর

আগডুমের বয়স ৮ বা ৯। ক্লাস টুতে উঠেছে মাত্র। আগডুমের যমজ ভাই বাগডুমও একই বয়সী। বাড়িতে ওদের এমন অদ্ভুত নামে ডাকে মা-বাবা। একই রকম দেখতে দুজন। কথাবার্তাও একই রকম। দুজন একসাথে খায়, একসাথে খেলে, একসাথে ঘুমায়। দুষ্টুমিটাও করে একসাথে। আনিসা-শান্ত

ছোট্ট বেডরুমটা এলোমেলো হয়ে আছে। এই ঘরে ঢুকলে প্রথমেই চোখে পড়বে বিশাল জায়গা দখল করে রাখা এক ড্রেসিং টেবিল। এর সামনে লোশন-মেকআপসহ আরও অনেক কিছু খুলে পড়ে আছে। আয়নাটা লিপস্টিকে মাখামাখি। ঘরের এক কোনায় পাউডার দিয়ে গোসলের কাজ সারছে আনায়া।

তিতলির আজ অডিশন। গতকাল রাতেই অডিশনের জন্য ফোন এসেছে। তাই আজ একটু সকাল সকাল ঘুম থেকে ওঠা। কোন জামা পরে তিতলি অডিশনে যাবে, সে সিদ্ধান্ত এখনো চূড়ান্ত করেনি সে। অডিশনের জন্য জামাকাপড় নিয়ে প্রস্তুতির একটা ব্যাপার আছে না? ঘুম থেকে উঠেই

বাড়ির ছোট্ট সোনামণিদের মিষ্টি শৈশব যেন কেটে যায় চোখের পলকে। একটু সময় যেতে না যেতেই শুরু হয় কাগজে কিংবা দেয়ালে কলম আর রং-পেনসিলের রঙিন দাগাদাগি। তারপর হাতেখড়ি। মায়ের কাছে অক্ষর আর সংখ্যা চিনতে না চিনতেই ঘনিয়ে আসে স্কুলজীবনে পা রাখার

রফিক-ইশরা দম্পতি সংসার বেঁধেছেন ছয় মাস হলো। নতুন সংসারে মেহমানদের আনাগোনা চলছে একটু বেশিই। বাড়ছে প্রয়োজনীয়তা। সে অনুযায়ী দুজন মিলে অল্প অল্প করে সাজাচ্ছেন নতুন সংসার। ছোট ছোট ফার্নিচার দিয়ে সংসার ভরে উঠলেও ডাইনিং টেবিল ও কিচেন কেবিনেটের সমাধান কিছুতেই হচ্ছে