logo
  • লিভিং
  • বেডরুম
  • ডাইনিং
  • কিচেন
  • কিডস রুম
  • স্মার্টফিট
  • অফিস
  • রিভিউ
  • বাংলা
  • English
mobile logo
  • বাংলা
  • English
  • লিভিং
  • বেডরুম
  • ডাইনিং
  • কিচেন
  • কিডস রুম
  • স্মার্টফিট
  • অফিস
  • রিভিউ
ছোট রান্না ঘরের ডিজাইন
মার্চ 30, 2021
কিচেন

Author iftekhar

ছোট রান্না ঘরের ডিজাইন: জেনে নিন রান্নাঘরকে সাজিয়ে রাখার সহজ উপায়

রান্নাঘর আপনার বাড়ির অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ স্থান৷ প্রতিদিনই কয়েকবার করে ব্যবহার করা হয় রান্নাঘর। একটি বাসার রান্নাঘরের সাথে আর দশটা রুমের কোনো তুলনা হয় না। কারন রান্নাঘর প্রতিটি বাড়ির একটি বাঞ্ছনীয় স্থান। তাই রান্নাঘরের ডিজাইন বা সাজসজ্জা হতে হবে খুবই পরিকল্পিত এবং সময়োপযোগী।

আমাদের দেশে একটি বাড়ির গৃহিনীরা অনেকটা সময় পার করে দেয় এই রান্নাঘরে। রন্নাঘরের পরিকল্পিত ব্যবহার শুধু মাত্র সৌখিনতার জন্য নয়। রান্নাঘরের সাজসজ্জা একটি অপরিহার্য বিষয়। তবে আমরা বেশির ভাগ সময়ে রান্নাঘরের দিকে নজর দেই না। লিভিং রুম,ডাইনিং রুম আর বেডরুমে মধ্যেই ডেকোরেশন সীমাবদ্ধ রাখি। রান্নাঘরের দিকে বিশেষ খেয়াল দেই না।

কিন্তু রান্নাঘরই কিন্তু অন্যান্য রুমের তুলনায় অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ একটি স্থান। একটি রান্নাঘরের প্রতিটি জিনিস থাকতে হয় হাতের নাগালে। আর খেয়াল রাখতে হয় প্রত্যেক জিনিস যেন সবার ব্যবহারের জন্য সহজ হয়। এমন অনেক খুঁটিনাটি বিষয় থাকে রান্নাঘর সাজানোর সময়।

তাই একটি সুপরিকল্পিত উপায় অবলম্বন করার কোনো বিকল্প নেই। তাই আপনার রান্নাঘরকে করে তুলুন আকর্ষণীয়, আধুনিক রান্না ঘরের ডিজাইন এর মাধ্যমে। আমাদের কাছ থেকে জেনে নিন রান্নাঘরকে সাজিয়ে রাখার সহজ উপায়।

আরো দেখুন: হাতিলের সেরা ছোট রান্না ঘরের ডিজাইনসমূহ

রান্নাঘরকে সাজিয়ে রাখার সহজ ১০টি উপায়

আপনি নিশ্চয়ই চান না আপনার রান্নাঘর একদম এলোমেলো থাকুক। প্রয়োজনীয় জিনিসটি সময় মত হাতের কাছে না পান? অথবা সহজ ভাবে কাজ করতে অসুবিধা তৈরি হোক? হাঁটাচলার পর্যাপ্ত জায়গার অভাব হোক? কেনো টাই আপনি চান না। কারন আমরা প্রত্যেকে চাই আমাদের কাজের জায়গাটা কাজ করার জন্য উপযুক্ত হোক।

স্বাচ্ছন্দ্যে কাজ করা যাক। রান্নাঘরও কিন্তু ঘরের গৃহিণীর কাজের জায়গা। দিনের কতগুলো সময় সে রান্নাঘরে কাটিয়ে দেয় তার কোন হিসেব নেই। তাই এই স্থানটা যথেষ্ট পরিপাটি ও কাজ করার উপযুক্ত হতে হবে। তাই রান্নাঘর তৈরী করার আগেই কিছু জিনিস পরিকল্পনা করে নিতে হবে।

আর আপনার রান্নাঘরটি পুরনো হলেও সমস্যা নেই। আপনার দুশ্চিন্তা করার কোনো কারন নেই। আমরা আপনার পুরনো রান্নাঘর কেও সুন্দর ও আকর্ষণীয় করে সাজিয়ে রাখার সহজ উপায় গুলো সম্পর্কে আলোচনা করবো। আমাদের এই দিকনির্দেশনা গুলো অনুসরণ করে আপনার রান্নাঘরকে করে তুলুন আকর্ষণীয়। চলুন তাহলে জেনে নেয়া যাক –

১. রান্নাঘরে পরিমাণমত জায়গা রাখা

একটি রান্নাঘরের জায়গার উপরে অনেক কিছু নির্ভর করে। তাই রান্নাঘরের ডেকোরেশন এর ক্ষেত্রে অনেক কিছু মাথায় রাখতে হয়। বিশেষ করে রান্নাঘরের শেপ কেমন হবে এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। রান্নাঘরের আকার কেমন; বড় না ছোট। এসব বিষয় খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

যেমন ধরুন আপনার রান্নাঘরের স্পেস যদি কম হয়ে থাকে তাহলে আপনার ছোট কিচেন রুমের ডিজাইন সমান্তরালে রাখা ভাল। কিংবা সোজাও রাখতে পারেন। তবে চারকোনা করতে গেলেই রান্নাঘরের স্পেস ভাগ হয়ে যাবে। আর এটি অনেক ছোট ছোট দেখাবে। আর আপনার রান্নাঘর যদি একটু বড় আকারের হয় তাহকে ইংরেজী ‘এল’ এর মত কিংবা ‘ইউ’ এর মত নকশা করে করা যায়৷ এতে করে আপনার রান্নাঘর দেখতে আকর্ষণীয় হবে। এবং যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে এরকম একটি রান্নাঘরের জুড়ি নেই।

২.পরিকল্পিত বৈদ্যুতিক ব্যবস্থা রাখা

একটি রান্নাঘর নকশা করার আগে ঘরের বৈদ্যুতিক ব্যবস্থা নিয়ে কাজ করতে হবে আজকাল নতুন নতুন অ্যাপার্টমেন্টে গুলোতে রান্নাঘর করা হয় নকশা করে। এর কারণে সবাই কিন্তু যে কোনো সময় একটি বাড়ির নকশা পরিবর্তন করতে পারেন না।

আধুনিক যুগের রান্নাঘরে বৈদ্যুতিক ব্যবস্থা থাকা একটি অপরিহার্য বিষয়। আপনি যদি বাড়ির নকশা করার সময়ই রান্নাঘরে বৈদ্যুতিক ব্যবস্থার কথা না ভেবে রাখেন পরবর্তীতে আপনাকে দারুন ঝামেলা পোহাতে হবে।

পর্যাপ্ত আলো, বাতাস, এডজাস্ট ফ্যান, ওভেন, রেফ্রিজারেটর, ইনডাকশন এসব জিনিস আজকাল রান্নাঘরের নিত্য প্রয়োজনীয় সঙ্গী। তাই বুঝতেই পারছেন একটি রান্নাঘরে বৈদ্যুতিক ব্যবস্থা রাখার গুরুত্ব কতটুকু।

আরো পড়ুন: কাঠের কিচেন রেক: সাশ্রয়ী মূল্যে HATIL এর কিচেন রেক কিনুন

৩. কাজের জায়গা মসৃন রাখা

রান্নাঘরে কাজ করার সময়ে অহেতুক অস্বস্তি বা ঝামেলা এড়াতে কিছু বিষয়ে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে। রান্না করার জায়গা, কাটাকাটি করার জায়গা, এসব খুবই মসৃণ থাকতে হবে। মোট কথা রান্নাঘরটি হতে হবে কাজ করার জন্য কম্ফোর্টেবল৷ কোথাও উঁচুনিচু বা অমসৃণ থাকলে কাজ করতে অসুবিধার সৃষ্টি হয়।

তাই এই খুঁটিনাটি বিষয়গুলো মাথায় রাখতে হবে। এই জিনিসগুলো আসলে একটি বাড়ির পরিকল্পনা করার সময়েই করে নিতে হয়। নয়ত পরবর্তীতে অনেক বেশি ঝামেলার সৃষ্টি হয়৷ একবার বাড়ি তৈরী করা হয়ে গেলে এসব জিনিস পরিবর্তন করা মুশকিল হয়ে যায়। তাই বাড়ি তৈরীর সময়ে রান্নাঘরের এসব জিনিস মাথায় রাখতে হবে।

৪. পর্যাপ্ত বাতাস চলাচল ব্যবস্থা

আপনার রান্নাঘরটি যদি বদ্ধ বা স্যাতঁসেতে হয় তাহলে এটি মোটেও কাজ করার উপযুক্ত নয়। তাই রান্নাঘর তৈরীর সময়ে আলো বাতাস চলাচল করার জন্য পর্যাপ্ত জায়গা রাখতে হবে। সবথেকে ভাল হয় বড় বড় জানালা রাখলে। চুলা যে স্থানে থাকবে তার সামনে ও পেছনে খোলা জায়গার দরকার আছে।

তাই রান্নাঘর তৈরী সময়ে দুই দিকে দুটি বড় বড় জানলা দেয়া হলে বাতাস চলাচল খুবই সহজ হবে। আর রান্নাঘরটিও হবে খুবই আরামদায়ক। বদ্ধ রান্নাঘর একটি গুমোট পরিবেশ তৈরী করে। ফলে অস্বস্তি সৃষ্টি হয়। এজন্য রান্নাঘর অবশ্যই খোলামেলা রাখতে হবে।

আর জানালা বেশি রাখলে যেকোনো রুমই অনেক বেশি খোলামেলা হয়ে যায়। কাজ করতে কোনো রকম অস্বস্তি অনুভব হয় না। তাই রান্নাঘর খোলামেলা রাখার বিষয়টি অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে।

৫. ড্রয়ার বা কেবিনেট রাখা

ড্রয়ার বা কেবিনেট একটি রান্নাঘরের অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি জিনিস। কারণ কেউ চায় না তার রান্নাঘরের জিনিসগুলো এলোমেলো হয়ে থাকুক, প্রয়োজনীয় জিনিস গুলো কাজের বেলায় খুঁজে পাওয়া না যাক। একটি এলোমেলো রান্নাঘর আপনার পুরো রুচিকেই নিচে নামিয়ে দিবে এটি কিন্তু মনে রাখবেন।

রান্নাঘরের প্রতিটি জিনিস থাকতে হবে সঠিক জায়গায়। সব দিকে ছড়ানো ছিটানো নয়। কখন কোন জিনিস টা কোথায় পাওয়া যাবে এটাও ভাববার বিষয়৷ রান্না ঘরের ডিজাইন ভাবনায় তাই ড্রয়ার বা কেবিনেট এর গুরুত্ব বলে বোঝানো সম্ভব না।

মুহুর্তের মধ্যে আপনার এলোমেলো রান্নাঘরকে সাজিয়ে দিতে পারে একটি কেবিনেট৷ এতে করে আপনার প্রয়োজনীয় জিনিস গুলোও সঠিক যায়গায় ও সঠিক সময়ে হাতের নাগালে পাবেন।

৬. দেয়ালে প্রতিফলক রং ব্যবহার করা

রান্নাঘরে কালো কিংবা কোনো ডার্ক শেডের কালার না দেয়া উত্তম। এতে করে রুম ছোট লাগে। আর খুবই বদ্ধ মনে হয়। তাই রান্নাঘরের দেয়ালে বেশি প্রতিফলক রং ব্যবহার করা উচিত৷ নতুন রান্নাঘর তৈরী করার সময় এ জিনিসটি মাথায় রাখা উচিত৷ এছাড়াও যাদের রান্নাঘর পুরোনো তারাও নতুন করে রং করে নিতে পারেন।

নতুন একটা লুক দিতে পারেন আপনার রান্নাঘরকে। তবে অনেক বেশি চকচকে রং ও ব্যবহার করা যাবে না৷ তাহলে কাজ করতে অস্বস্তি অনুভব হতে পারে। রান্নাঘরের দেয়ালে কালো বা বাদামী রং পরিহার করতে হবে।

প্রতিফলক রঙের ব্যবহারে আপনি আপনার রান্নাঘরকে কাজ করার জন্য অনেক বেশি উপযোগী করে তুলতে পারবেন। এখানে যে রান্না করবে সেও কাজ করতে অনেক বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করবে। তাই রান্নাঘররের দেয়ালের রং এর বিষয়েও খেয়াল রাখবেন।

৭. কাটাকাটির জন্য পর্যাপ্ত জায়গা রাখা

রান্না করার সময় খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি পার্ট হচ্ছে এই কাটাকাটি। এর জন্য অবশ্যই আলাদা জায়গা রাখতে হবে। আর সেই জায়গাটিও হতে হবে পরিকল্পিত। কারন এই কাজগুলো খুবই সেনসিটিভ।

এগুলো করার সময় ঝামেলা ছাড়া করার চেষ্টা করবেন। এজন্য রান্নাঘরে আলাদা করে কাটাকাটি করার জায়গা অবশ্যই রাখবেন। এক্ষেত্রে কোনো রকম কম্প্রোমাইজ না করাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে। একটি খোলামেলা জায়গা সিলেক্ট করবেন এই কাজ গুলো করার জন্য৷

এতে করে যে কাজ করবে তার জন্য খুবই সহজ হবে রান্নাঘরের কাজকর্ম করা। তাই নিজের কিংবা ঘরের গৃহিণীর কাজের স্বাচ্ছন্দ্যের কথা ভেবে আলাদা জায়গার ব্যবস্থা রাখুন। এতে করে আপনার রান্নাঘর একদিকে আরামদায়ক হবে ও অন্যদিকে দেখতেও মনোরম হবে।

৮. প্রয়োজনীয় সামগ্রী সংরক্ষণের জায়গা রাখা

রান্নাঘরে অনেক সামগ্রী সংরক্ষণ করার প্রয়োজন পড়ে। খাবার থেকে শুরু করে প্রয়োজনীয় কাঁচামালের সব কিছু কিন্তু রান্নাঘরে সংরক্ষণ করে রাখতে হয়। এলোমেলো করে কিংবা পরিকল্পনা ছাড়া রাখলে দ্রব্য গুলো নষ্ট হয়ে যাবার সম্ভবনা থাকে।

তাই প্রতিটি সামগ্রী সঠিক জায়গাতে রাখতে হবে৷ সবজি, মাছ, মাংস, কাঁচামাল, মুদি সরঞ্জাম এসব জিনিস সংরক্ষণ করতে হয় আলাদা আলাদা ভাবে।

তাই কোন জিনিসটা কোথায় রাখলে ভাল হবে তা আপনি ভাল বলতে পারবেন। এজন্য আপনার সুবিধামত এবং রান্নাঘরের স্পেসের কথা মাথায় রেখে সকল জিনিসপত্র গুছিয়ে রাখুন। সঠিক উপায়ে সংরক্ষণ করুন।

৯. পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা রাখা

রান্নাঘরের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা রাখা। রান্নাঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে চাইলে অবশ্যই পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা রাখতে হবে। একটি স্বাস্থ্যসম্মত রান্নাঘরের প্রধান শর্ত হচ্ছে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা। আর এজন্য সিঙ্ক কিংবা বেসিনে পানি নিষ্কাশনের জন্য অবশ্যই একটি ব্যবস্থা রাখতে হবে।

নয়ত পানি জমে রান্নাঘরের পরিবেশ নষ্ট করে ফেলবে। দেখতে যেমন বাজে লাগবে তেমনি পরিবেশও নষ্ট হবে। তাই আপনার রান্নাঘরের পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার দায়িত্ব আপনার। সঠিক ভাবে নিজের রান্নাঘরকে সাজিয়ে পরিষ্কার করে রাখুন। একটি রান্নাঘর তৈরী করার পূর্বেই পানি নিষ্কাশনের বিষয়টি মাথায় রাখুন। নয়ত পরবর্তীতে এসে ঝামেলা পোহাতে হবে।

১০. জায়গা বাঁচায় এমন আসবাব ব্যবহার করা

রান্নাঘর খোলামেলা রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। কারণ কাজ করার সময় যদি চলাফেরা করতে বা কাজ করতে কোনো অসুবিধা হয় সেটা মোটেও সুখকর হবে না৷ বড় বড় ফার্নিচার এনে আপনার টাকা ও জায়গা দুটো নষ্ট করার কোনো মানে হয় না ৷ বেশি বড় ফার্নিচার রান্নাঘরের স্পেস কমিয়ে দেয়। দেখতে অনেক ছোট মনে হয়।

আবার কাজ করার জায়গা কমে গেলে খুবই অস্বস্তি অনুভব হয়। তাই রান্নাঘরের জন্য অবশ্যই মিডিয়াম সাইজের আসবাব বাছাই করবেন। ছোট রান্না ঘরের ডিজাইন চিন্তা করলে এর জন্য মিডিয়াম সাইজের আসবাবপত্র বাছাই করাই ভাল এতে করে রান্নাঘর দেখতেও বড় মনে হবে। এবং কাজ করতেও স্বাচ্ছন্দ্যবোধ হবে। বদ্ধ মনে হবে না।

একটি আকর্ষণীয় ও পরিপাটি রান্নাঘর কে না চায়? আপনার স্বপ্নের বাড়িতে প্রতিটি জিনিস যখন এত সূক্ষ্ম ভাবে যাচাই করা থাকে তখন রান্নাঘরের প্রতি অবহেলা কেন? রান্নাঘর নিঃসন্দেহে আপনার বাড়ির খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি স্থান।

তাই এর সাজসজ্জাতে কোনো রকম ত্রুটি করা উচিত নয়। রান্নাঘর সাজানো শুধু একটি সৌখিনতার বিষয় নয়৷ এটি একটি অপরিহার্য বিষয় । কেননা প্রতিদিনই অনেকটা সময় কাটে এই রান্নাঘরে।

পরিশেষে, অফিস বা অন্যান্য কর্মক্ষেত্রের মত রান্নাঘরও কিন্তু একটি গৃহিণীর কাজের স্থান। তাই রান্নাঘরকে পরিপাটি ও কাজের উপযোগী করে সাজিয়ে তোলা আসলে একটি ঘরের কর্তার দায়িত্ব। এছাড়াও আপনার রান্নাঘর কতটুকু আকর্ষণীয় ও পরিপাটি করে রাখবেন তা কিন্তু আপনার রুচিকে রিপ্রেজেন্ট করবে।

তাই আপনার বাড়ির এই রান্নাঘরকে কোনো ভাবেই হালকা ভাবে নেয়া চলবে না। রান্না ঘরের সাজসজ্জা হতে হবে আরামদায়ক , মার্জিত এবং সময়োপযোগী। রান্নঘরের স্পেস থেকে শুরু করে প্রতিটি আসবাবের উপরে নজর দিতে হবে। এরপরই আপনি একটি পরিকল্পিত এবং রুচিসম্মত রান্নাঘর পেতে পারবেন।

আশা করি আমাদের দেয়া দিকনির্দেশনা গুলো আপনাকে আপনার রান্নাঘরকে আকর্ষণীয় করে তুলতে সাহায্য করবে। তাই দেরী না করে রান্নাঘরকে সাজিয়ে রাখার সহজ উপায় গুলো অনুসরণ করুন। রান্না ঘরের জন্য প্রয়োজনীয় ফার্ণিচার দেখুন দেশীয় ব্র্যান্ড হাতিল হতে যা যুক্ত হতে পারে আপনার পছন্দের তালিকাই। এমন আরো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেতে আমাদের সাথে যুক্ত থাকুন। ধন্যবাদ।

Related posts:

  • কিচেন রেক ডিজাইনকিচেন রেক ডিজাইন: সাশ্রয়ী মূল্যে HATIL এর কিচেন রেক কিনুন
  • কিচেন রেককাঠের কিচেন রেক: সাশ্রয়ী মূল্যে HATIL এর কিচেন রেক কিনুন
  • রান্নাঘরের যত কথারান্নাঘরের যত কথা
Tags: রান্নাঘর
next
Related Posts
  • কিচেন রেক ডিজাইনকিচেন রেক ডিজাইন: সাশ্রয়ী মূল্যে HATIL এর কিচেন রেক কিনুন
  • কিচেন রেককাঠের কিচেন রেক: সাশ্রয়ী মূল্যে HATIL এর কিচেন রেক কিনুন
  • রান্নাঘরের যত কথারান্নাঘরের যত কথা
Archives
  • সেপ্টেম্বর 2023 (1)
  • আগস্ট 2023 (10)
  • জুলাই 2023 (4)
  • জুন 2023 (4)
  • মে 2023 (12)
  • এপ্রিল 2023 (6)
  • মার্চ 2023 (6)
  • ফেব্রুয়ারী 2023 (7)
  • জানুয়ারী 2023 (4)
  • ডিসেম্বর 2022 (6)
  • নভেম্বর 2022 (9)
  • অক্টোবর 2022 (1)
  • সেপ্টেম্বর 2022 (1)
  • মে 2022 (1)
  • এপ্রিল 2022 (9)
  • মার্চ 2022 (7)
  • ফেব্রুয়ারী 2022 (14)
  • জানুয়ারী 2022 (8)
  • ডিসেম্বর 2021 (16)
  • নভেম্বর 2021 (15)
  • অক্টোবর 2021 (15)
  • সেপ্টেম্বর 2021 (15)
  • আগস্ট 2021 (16)
  • জুলাই 2021 (8)
  • জুন 2021 (10)
  • মে 2021 (5)
  • এপ্রিল 2021 (5)
  • মার্চ 2021 (21)
  • ফেব্রুয়ারী 2021 (11)
Explore Virtual Showroom

Virtual

Showroom

Experience from Desktop

Experience from Laptop

Experience from Tablet

And from Mobile

VISIT NOW @ hatil.link/V

About Us
HATIL is considered to be the game-changer in Bangladesh’s furniture industry. Carefully-chosen raw material, environment-friendly business practices, and customer-centric approaches are what made HATIL a beloved brand at home and abroad.
Find Us
Corporate Office:
8 Shewrapara, Rokeya Sarani
Mirpur, Dhaka-1216, Bangladesh.​
Tel: +88 02 58054370
Phone: +88 01713441000
Customer Care: 09 678 777 777
Email: info@hatil.com
Quick Links
Virtual Showroom
Showroom Locator
About Us
Contact Us