নুসরাতদের পুরো ফ্যামিলি “অল টাইম দৌড়ের ওপর” থাকে। আর তাদের দৌড়টা মূলত বসে বসেই দিতে হয়- বাবা হামিদ সাহেব অফিস আর ফ্যাক্টরিতে, নুসরাত ক্লাসে আর মা সেলিনা রহমান বাসায়। এ কারণেই ফার্নিচারের বেলায় এর্গোনমিক ডিজাইনের ওপর তাদের সবার নজর। কেন?
ব্যাকপেইন থেকে দশ হাত দূরে
অফিসে আর গাড়িতে জ্যামের কারণে বাবাকে ঘণ্টার পর ঘণ্টার বসে কাটাতে হয়। মা সারাদিন বাসার কাজ তদারক করেন আর ফ্রি টাইমে টুকটাক টিভি দেখেন। চেয়ারে আর সোফাতেই কাটে তার দিন। আর ক্লাসেরআগে-পরে নুসরাতও চেয়ার-টেবিলে বসেই সব কাজ করে- হোক তা স্টাডি কিংবা মুভি টাইম। এমন লাইফস্টাইলে ব্যাকপেইন না হয়ে যাবে কোথায়! এই ঝামেলা এভয়েড করার জন্য বাবার অফিসে Gorky-307 আনা হয়েছে। আর ওদিকে মা ডাইনিংয়ে বসে কাজ তদারক করেন তাই ডাইনিংয়ের সব চেয়ার Eaton-196 যাতে মা আরামে বসার পাশাপাশি হাতল ধরে ওঠা-বসা করেও আরাম পান। একই কারণে লিভিং রুমে সোফা সেট থেকে একটু দূরে হোম থিয়েটারের সামনে Flamenco-105 বসানো হয়েছে। মা-মেয়ের মুভি টাইম তো ওখানেই!
অস্বস্তি gone, মনোযোগ on!
আগে পড়তে বসলেই নুসরাত কিছুক্ষণ পর পর উঠে হাঁটাহাঁটি করতো, নয়তো সোজা হয়ে বেডে শুয়ে পড়তো। বাবা যেদিন হাতিল থেকে নিজের অফিস চেয়ারটা কিনলেন, সেদিনই ওর জন্য Glister-130 এনেছিলেন। এরপর থেকে ওকে আর ব্যাক পেইন কিংবা “বসে ঠিক আরাম পাচ্ছি না” টাইপের অস্বস্তিতে ভুগতে হয়নি। ফলে একটানা লেখাপড়া কিংবা এসাইনমেন্ট করার মনোযোগটাও আবার ফিরে এসেছে। আর ইদানিং বারান্দায় বসে মা-মেয়ের চায়ের আড্ডাগুলোও দীর্ঘ হয়েছে। তিনজনের জন্য তিনটি Madrid-123 বসানো হয়েছে বারান্দায়। আরামসে বসে স্মৃতি জমায় পুরো পরিবার! ছুটির দিনে বাবাও যোগ দেন তাদের সাথে।
গেস্টরাও ইমপ্রেসড
নুসরাতদের লিভিং রুম পুরোটাই সাজানো হয়েছে তার মায়ের পছন্দে। দুই সেট সোফার মধ্যে Kounilou-338 আর Camden-288 দু’টাই তিনি বেছে নিয়েছেন বসার আরামের কথা মাথায় রেখে। নুসরাতের নানাবাড়ির সবাই কমবেশি এ শহরেই থাকেন। সুতরাং আত্মীয়দের আসা-যাওয়া আর ঘণ্টার পর ঘণ্টা আড্ডা লেগেই থাকে। আর হামিদ সাহেবের খুব ঘনিষ্ঠ কিছু বিজনেস পার্টনারদেরও দাওয়াত দেওয়া হয় মাঝে মাঝে। সোফাগুলো এত আরামদায়ক যে, গেস্টরা বারবার প্রশংসা না করে পারেন না। আর তখন ঝলমল করে ওঠে সেলিনা রহমানের মুখটা!
কেন এত কথা?
দিনের পর দিন অবহেলায় স্বাস্থ্য বেশি খারাপ হয়ে গেলে কিন্তু আর ফেরানো যায় না। আমাদের দেশি কালচারে যেহেতু দীর্ঘ সময় বসে থাকার প্রয়োজন থাকে, সুতরাং শরীরের জন্য ভালো ফার্নিচার বেছে নেওয়ার কোনো বিকল্প নেই। আর চেয়ার কিংবা সোফা এগুলো হলো লং টার্ম ইনভেস্টমেন্ট। বছর বছর তো আর এসব কেনেন না কেউই! তাই হাতিল-এ বিশ্বের সেরা মানের ফার্নিচার প্রোডাকশন নিশ্চিত করা হয়। এক্সপার্ট ডিজাইনাররা রিসার্চ করে বের করেন কেমন ডিজাইন কাস্টমারের শরীরের জন্য আরামদায়ক হবে। মেরুদণ্ড, ঘাড়, কাঁধ এবং কোমরের ওপর অতিরিক্ত প্রেশার যেন না পড়ে এবং শরীরে কোনো ধরনের ক্ষতি যেন না হয়- এটাই আমাদের পুরো মনোযোগের জায়গা। বাসায় একাধিক সোফা সেট থাকুক কিংবা একটি মাত্র চেয়ারই থাকুক না কেন, সেটা অবশ্যই এর্গোনমিকই হওয়া উচিত। আমাদের অসংখ্য ডিজাইনের মধ্য থেকে আপনার বাসার সাথে মানানসই ফার্নিচার কেনার জন্য ভিজিট করুন আমাদের যেকোনো শোরুম অথবা ওয়েবসাইট। নুসরাতদের ফ্যামিলির মতোই দেশজুড়ে আরও হাজার হাজার পরিবারের আস্থাই আমাদের সবচেয়ে বড় সার্টিফিকেট।