Home  /  Articles posted by iftekhar (Page 4)

নাসরিন আরা বেগমের রান্নাবান্নার খুব শখ। তার মেয়ে রিতা ইউনিভার্সিটিতে পড়ছে। করোনার সময়ে লকডাউনের মাঝে মা-মেয়ে একসাথে অনেকটা সময় পেয়ে দুজন মিলে ইউটিউব দেখে রান্না করেছেন দেশি-বিদেশি নানান খাবার। সেই সাথে রিতার বদৌলতে ঘরে এসেছে আরও নতুন রান্নার সরঞ্জাম। প্রবল

নতুন প্রজন্মের উদ্যোক্তাদের মাঝে দিন দিন বাড়ছে কো-ওয়ার্কিং স্পেস খোঁজার প্রবণতা। খুঁজবে না-ইবা কেন! নতুন কোম্পানি খুলে বসার মতো সাহস উদ্যোক্তাদের থাকলেও অনেক সময়েই শুরুতেই পুরোদস্তুর অফিস ভাড়া নেওয়ার মতো সামর্থ্য থাকে না। তবে ঘরে বসে তো আর কোম্পানি চালানো

সদ্য পনেরোতে পা দিল মীরা। ইদানীং তার নিজেকে সাজাতে বেশ ভালো লাগে। তাই একটু পরপরই সে মায়ের ড্রেসিং টেবিলের সামনে গিয়ে হাজির হয়। কখনো চুলে বেণি বাঁধে, আবার কখনো মায়ের লিপস্টিক, চুড়ি দিয়ে নিজেকে সাজিয়ে হারিয়ে যায় নিজের জগতে। এ

১০ বছর বয়সী রেহান মায়ের সব কাজেই সাহায্য করার চেষ্টা করে। তবে একটা কাজে সে মাঝে মাঝেই গণ্ডগোল পাকিয়ে ফেলে। রেহানের গণ্ডগোলের গল্পটা আগে বলি। ড্রয়িংরুমে বাবার বন্ধু এসেছে। বন্ধুর সঙ্গে আড্ডা দিচ্ছে বাবা। আর মা রান্নাঘরে চা বানাচ্ছে, বাবার বন্ধুর

প্রায় আধপাগল একজন তরুণ হলুদ পাঞ্জাবি গায়ে খালি পায়ে সারা শহর হেঁটে বেড়াচ্ছেন, বইয়ের তাকে হাত দিলেই তার হাঁটার সঙ্গী হয়ে উঠবেন আপনিও। ব্যস্ত ক্যারিয়ার আর সংসারের দায়িত্বে কাবু হয়ে গেলেও বইয়ের তাকই আপনাকে ফিরিয়ে নিয়ে যেতে পারে কৈশোরে। যেই

বেডরুম ভ্যানিটি ঘরের আভিজাত্যের প্রতীক সিনেমার সেটে ‘ভ্যানিটি ভ্যান’ কিংবা ‘ভ্যানিটি ইউনিট’-এর কথা তো আমরা অনেকেই শুনেছি। ভ্যানিটিতে তারকারা সাজগোজ করে। কিন্তু ভ্যানিটি যে শুধুই সিনেমার তারকাদের ব্যবহার্য জিনিস, তা নয়। ভ্যানিটি থাকতে পারে নিজের ঘরেই। আমাদের প্রায় সবার ঘরেই ড্রেসিং টেবিল

আমরা যে বাসাটায় আছি, সেটা খুব একটা পুরোনো না। বাসাটা তৈরি হওয়ার পর আমরাই প্রথম উঠেছিলাম। প্রায় ১৫ বছর হয়ে গেল এই বাসায় আছি। কিন্তু শুরুর দিকে নতুন বাসার যে চকচকে ভাবটা ছিল, সেটা এখন আর নেই। পুরোনো বাসায় চাকচিক্য

স্মার্ট ফার্নিচার হতে পারে আপনার আধুনিক জীবনের সঙ্গী অর্ণা ও সামিন দুই ভাই-বোন। সব ভাই-বোনের মতো তাদেরও ঝগড়াঝাঁটি লেগেই থাকে। বেশির ভাগ সময়ই তাদের মতের মিল হয় না। তবে তাদের মা-বাবা শফিক ও রুমা হঠাৎ টের পেল দুই ভাই-বোন এক সপ্তাহ

সারা দিনের কর্মব্যস্ততা শেষে সাজানো পরিপাটি নীড়ে ফিরে আসা౼এ তো আমাদের সবারই চাওয়া। এখানেই যেন সব ক্লান্তির অবসান। আর শোবার ঘর হলো পুরো বাড়িতে আমাদের সবচেয়ে আপন জায়গা। এখান থেকেই আমাদের দিনের শুরু, আবার এখানেই সমাপ্ত হয় একেকটি দিন। দিনের

চিন্তা করুন তো, অফিসে ঢুকতে গিয়ে দেখতে পেলেন অফিসের সদর দরজা শপিং মলগুলোর মতো একা একাই খুলে যাচ্ছে। লিফটে উঠছেন, কিন্তু বাটন চেপে উঠতে হচ্ছে না। বরং, মুখে জানিয়ে দিচ্ছেন কত তলায় যাবেন, লিফট মৌখিক নির্দেশেই কাজ করছে। আগে যেখানে