Home  /  এই সময়

নতুন একটা বছরের আগমণ ঘটেছে ইতোমধ্যে। একটা নতুন বছর যখন আসে তখন সবাই-ই কমবেশি ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিকসহ জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই পরিবর্তন আনতে চায়, গা ভাসাতে চায় সময়ের ট্রেন্ডে। মানুষ হিসেবে এটা আমাদের সহজাত স্বভাব। পরিবর্তনের হাওয়াটা শুরু হয় নিজ ঘর

ঘর সাজানো কিংবা প্রয়োজন - ড্রেসিং টেবিল ছাড়া একটি বাসা যেন অপূর্ণই থেকে যায়। আয়নায় চেহারা দেখার চল শুরু হওয়ার পর থেকে বহু বছর ধরেই ড্রেসিং টেবিল ধরে রেখেছে তার অনস্বীকার্য চাহিদা। সেই চাহিদায় ভর করে ফার্নিচার প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানগুলোও যুগে

দোরগোড়ায় কড়া নাড়ছে ফুটবলের সবচেয়ে বড় বৈশ্বিক আসর 'ফিফা ফুটবল বিশ্বকাপ'। চলতি বছর (২০২২) কাতারে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই আয়োজন চলবে দীর্ঘ এক মাস। বিশ্বকাপ নিয়ে বরাবরই এ দেশে অন্যরকম উন্মাদনা লক্ষ্য করা যায়। ফুটবলের বড় দুই দল ব্রাজিল, আর্জেন্টিনাসহ

আমরা ছোটবেলা থেকে শুনে এসেছি, প্রিয়বন্ধুটি আমাদের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করতে পারে, সরে যেতে পারে দূরে কিন্তু বই কখনো এমন করবে না। বরং থাকবে বিশ্বস্ত বন্ধু হয়ে। বই পড়ে শুধু যে জ্ঞানের সীমানাই বাড়ানো যায় তা নয়, আধুনিক বিশ্বের চিন্তাধারা সাথে

কখনো ভেবেছেন কি কেন পড়ার টেবিলে মন বসে না? কেন এতো সুন্দর, বড় কক্ষে লেখাপড়ার মতো জরুরি কাজ অবহেলা করতে ইচ্ছে করে? হয়তো বা আপনি ভাবছেন যে দোষটি পুরোপুরি আপনার। তবে, ভেবে দেখুন, বিষয়টি কি তাই? নাকি কিছু হলেও, সমস্যাটি আপনার

বাংলাদেশের প্রাচীন রাজপ্রসাদ এবং ঐতিহ্যবাহী স্থানগুলো যদি আমরা লক্ষ্য করি, তাহলে দেখতে পাব প্রত্যেকটি ঘর এর প্রাচীরের মধ্যে লুকিয়ে রয়েছে ভিন্ন ভিন্ন গল্প। আর এইসব গল্পের সাক্ষী হলো একেকটি আসবাবপত্র যা বলে দেয় পেছেনের সব গল্প।। অতীতে, আমরা চমৎকারভাবে কারুকাজ

 বর্তমানে সাসটেইনেবিলিটি বা টেকসই এবং ইকোফ্রেন্ডলি বা পরিবেশবান্ধব শব্দগুলো আমাদের কাছে খানিকটা হলেও পরিচিতি লাভ করেছে। এর কারণ একুশ শতকের এই যুগে যেকোনো কিছু করার ক্ষেত্রেই তার সাসটেইনেবিলিটি বা স্থায়িত্বের মান যাচাই করে নেওয়া কেবল সময়ের দাবি। আর বাড়িঘর তৈরি

সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে মানুষ হয়ে উঠেছে আরো আধুনিক। আধুনিকতার এ ছোঁয়া যেমন লেগেছে আমাদের দৈনন্দিন জীবনে, তেমনি লেগেছে দৈনন্দিন জীবনযাপনের গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ ফার্নিচারে। তাই পছন্দ, প্রয়োজন আর নান্দনিকতা, সব দিক থেকে বিবেচনা করেই আধুনিক এ সময়ে, পরিবর্তন এসেছে ফার্নিচারের

তুলতুলদের বাসায় বেশ চিৎকার-চেঁচামেচি চলছে। ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে পুরো বাসা। তুলতুলরা নিজেদের বাসায় উঠছে। বাসাবোতে ফ্ল্যাট কিনেছে তুলতুলের বাবা। বাসা পাল্টাতে সাহায্য করতে ঢাকায় এসেছে ছোট চাচা। তুলতুলের বড় দুই ভাই, চাচা ও বাবা মিলে গোছাচ্ছে পুরো বাসা। নতুন বাসা তুলতুলের

নব্বইয়ের দশকের বাড়িতে ঢোকার পথ; ছবিসূত্র : পিন্টারেস্ট          সদর দরজা দিয়ে ঢুকলেই চোখে পড়ত উঠোন, উঠোন পেরিয়েই চওড়া দু-তিনটা সিঁড়ি দিয়ে বেশ লম্বা একটা বারান্দা। বারান্দা বেশির ভাগ সময় খোলাই থাকত। বড় বড় পিলার থাকত সিঁড়ির দুই পাশে। পুরো দৃশ্যটাই