Home  /  সাজসজ্জা

ঘর সাজানোর সময় সকলেরই বোধহয় একটা প্রত্যাশা থাকে এমন যে, কেউ ঘরে ঢুকেই মুগ্ধ হবে, প্রশংসা করবে। তবে তা যদি হয় বেডরুম, সেক্ষেত্রে ঘরটি সাজাতে বাড়তি চিন্তাই কাজ করে। কারণ, সারা দিনের ব্যস্ততা, ক্লান্তি, যান্ত্রিক কোলাহলের শেষে মানুষ প্রশান্তির পরশ

আমাদের দৈনন্দিন জীবনযাত্রার অন্যতম সঙ্গী ওয়ারড্রোব। বাসায় খাটের পাশাপাশি যে ফার্নিচার না থাকলে চলেই না সেটি হচ্ছে ওয়ারড্রব। কাপড়সহ নিত্য দিনের ব্যবহার্য নানা জিনিসই আজকাল ওয়ারড্রবে শোভা পায়। এই ওয়ারড্রব গুছানো থাকলে আপনি যেমন খুব সহজেই আপনার কাঙ্খিত কাপড়টি পেয়ে

এই লেখার শিরোনামে ফেং শুই শব্দ দুইটি দেখে নিশ্চয়ই মনে প্রশ্ন জাগছে, এগুলো আবার কোন দেশি শব্দ? এরা এখানে কেন? অনেকে অবশ্য শব্দ দুইটির সাথে পরিচিত। ফেং শুই মূলত চীনা শব্দ। এটি এমন এক ধরণের অনুশীলন যার মাধ্যমে প্রকৃতির সাথে

এই শহুরে জীবনে বিকেলে খোলা জায়গায় সব সময় একটু বেড়িয়ে আসার সুযোগ হয়ে উঠে না। তাই বাড়ির ছাদ এবং বারান্দাকে অনেকে বেছে নেয় এর বিকল্প হিসেবে। যেহেতু বাড়িতে থেকেই এই সুন্দর সময়টা ভালোভাবে কাটানো যায় তাই বাড়ির ছাদ ও বারান্দাকে

সারাবিশ্বের মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের জন্য পবিত্র এবং প্রিয় এক মাস হচ্ছে রমজান। প্রতি বছর একবার ঘুরে আসা এই মাস ঘিরে থাকে ইবাদতের নানা পরিকল্পনা আর আয়োজন। এক মাস সিয়াম সাধনার জন্য আগে থেকেই সকল ধর্মপ্রাণ মুসুল্লি নানান প্রস্তুতি নিয়ে থাকেন। সেই

আমরা সবাই চাই আমাদের বাসাগুলোকে মনের মত করে সাজাতে। বাসা সাজাতে ফার্নিচার, কার্টেন ও প্রয়োজনীয় ইলেকট্রনিক্স অ্যাপলায়েন্স এর মত লাইটিংও খুব গুরুত্ব বহন করে। একটি লিভিং রুম, বেড রুম, ডাইনিং রুম বা কিচেন এরিয়াকে পারফেক্টলি প্রেজেন্টেবল করতে লাইটিং এর ক্ষেত্রে

লাউঞ্জকে সাধারণত অবসর কিংবা বিশ্রামে থাকার স্থান হিসেবে দেখা হয়। লাউঞ্জ কিন্তু যেমন তেমন হলে চলে না। কারণ ব্যস্ততা শেষে আমাদের মধ্যে কেউই হয়ত একটুখানি স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলতে এসে অগোছালো কিংবা গুমোট ধরা লাউঞ্জে সময় কাটাতে চাইবে না। তাই লাউঞ্জ

আসছে ভালোবাসার দিন। ভালোবাসার মানুষের প্রতি আপনার অনুভূতির বহিঃপ্রকাশ ঘটাতে ভালোবাসা দিবস হয়ে উঠতে পারে উপযুক্ত উপলক্ষ। সেই উপলক্ষকে ঘিরে ১৪ ফেব্রুয়ারী বিশ্ব ভালোবাসা দিবসে সকল ভালোবাসার মানুষই চায় দিনটাকে স্মরণীয় রাখতে। সেই চাওয়ার প্রশ্নে বিবাহিত দম্পতিদের নিজেদের বাড়িকে রোমান্টিক

নতুন বাসায় উঠেছেন? কিন্তু বেডরুমটা ছোট পড়ে যাওয়ায় সব ফার্নিচার আঁটছে না? কিংবা পুরনো বাসাতেই ছোট বেডরুমে চাহিদা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ফার্নিচার রাখতে পারছেন না? চিন্তিত হওয়ার কোনো কারণ নেই। এমন ভাবনা শুধু আপনার একার-ই নয়। অসংখ্য মানুষ তাদের ছোট্ট বেডরুমে

ব্যস্ততা কিংবা সময়ের পেছনে ছুটতে গিয়ে আমাদের হয়ত সবসময় নিজেদের ইচ্ছের সাথে আপোস করতে হয়। একটা বাসা থাকতে গিয়ে স্বাভাবিকভাবেই একঘেঁয়ে লাগতে পারে, আমরা হয়ত হাঁপিয়েও উঠি চার দেয়ালের পরিবেশটায়৷ তাই নতুন একটা বছর যখন আসে, আমরা অনেকেই আমাদের বাড়ির